আমি- মা কেদ না আমি তো আছি সব সামলেও নিয়েছি এখন তোমার কিসের দুঃখ।

আমি- লুঙ্গি পরা আমার বাঁড়া দারিয়ে খাঁড়া হয়ে গেছে মায়ের দু পায়ের খাঁজে গুত দিচ্ছে।

আমি- মা তোমার বিবাহ বার্ষিকীতে আর কোন সখ নেই।

বিকেলে ঘরের পাশে সব্জি খেতে গেলাম। জঙ্গল হয়েছে। আমি একদিকে আর মা একদিকে নিড়ানি দিচ্ছি। সামনা সামনি।

সকালে মা আমাকে ডাকল ওঠ আমাদের ছাগল ডেকেছে পাঁঠা দেখাতে হবে। আমি বের হতে দেখি সারারাতে বৃষ্টিতে মাঠ জলে ভরে গেছে, খুব বৃষ্টি হয়েছে রাতে।

আমার বাঁড়া তিরের মতন খাঁড়া হয়ে আছে তিড়িং তিড়িং করে লাফাচ্ছে মাকে চুদবো বলে ওহ বুক ধরফর করে কাঁপছে।

আমি- মা আমি কি এখন কারো সাথে মিশি, সব সময় তোমার কাছেই থাকি।

আমি- খুব সুন্দর আমার মা, খুব ভালো লাগছে মা তোমাকে এই শাড়িতে।

মা- হাউ হাউ করে কেঁদে বলল গত ৮ বছর কি করে কাটাচ্ছি সে আমি ছাড়া কেউ বুঝবে না। একা একা আর ভাললাগেনা।

মা- হাড়ি নিয়ে আসতেই আমি হাত দিয়ে মাছ ধরতে একটা শোল মাছ ধরলাম।

মা- তুই ছেলে হয়ে bangla choti বাবার প্রায় সব দায়িত্ব পালন করছিস।

মা- চোখের জল ছেড়ে দিল আর বলল তুই আমাকে এত ভাল বাসিস বাবা। মা ছেলের সংসার

আমি- পাগল আমি আবার কাকে বলতে যাব। আমার কি কোন বুদ্ধি নেই। আজে বাজে রটিয়ে দিতে পারে কি বল মা।

মা- ও আমি বললে ও করে দেবে আর এক রাত তো থাকবো সমস্যা হবে না।