বিশিষ্ট শিল্পপতি আদিত্য ব্যানার্জীর একমাত্র সন্তান অরিত্র ব্যানার্জী। একদম বেয়াদপ ছেলে। শহরের হেন কোন মেয়ে নেই ওর ছোবলে পড়েনি।। অরিত্র ব্যানার্জীর চার শাগরেদ হল ওর চার বন্ধু। রাজ, পল্লব, দেব, ...

মা- বললাম না আমার লজ্জা করে, সব বোঝা যায়।

মা- কি জানি, তবে লোকে জানলে দোষ না জানলে আর কিসের দোষ।

আমি- আমার সোনা মা বলে মুখটা তুলে গালে একটা চুমু দিলাম।

এভাবে চলতে লাগল বেশ কিছু দিন জল কমতেই চাষ শুরু করলাম হার ভাঙ্গা খাটুনি করে মা ও আমি চাষ শেষ করলাম। ফসল ভালই হয়েছে দেখতে দেখতে ৪ মাস কেতে গেল। ফসল তুলে ঠিক করে মারাই করে বাজার জাত করতে ৬ মাস কেটে গেল। অর্ধেক ফসল বিক্রি করে দিলাম। এবার কয়েকদিন একটু বিশ্রাম হবে। একটা পাঁঠা বিক্রি করে দিলাম। এই টাকা ও ফসল বিক্রির টাকা দিয়ে মাকে একটা সোনার মোটা চেইন কিনে দিলাম। মা খুশি হল খুব, এছার দুটো স্লিভলেস ব্লাউস ব্রা ও শাড়ি কিনে দিলাম।

মা- কে সে নাম তো বল। কিন্তু মায়ের মুখ কালো

মা- হতেও পারে বলা যায় না, তবে দুবারে ৫ টা হবেই। মা ছেলের সংসার

মা- ঘরে ধুকে চোখের জল ফেলে দিল আর বলল আজ আমার কত সুখের দিন কিন্তু কিছুই নাই বাংলা চটি আমার।

আমি- মা আমি আছিনা তুমি আমার বুকের মধ্যে থাক।

আমি- হ্যাঁ মা তুমি নতুন বউর মতন সাজবে আজ বাবা নেই তো কি হয়েছে আমি তো এনে দিয়েছি তুমি পর।

মা- না বললে রাজি হব কি করে এই এবার সত্যি বলছি আর ভালো লাগছেনা।

মা- বাজে বলছিস আমি অত সুন্দর না আমার মন রাখতে বলছিস। কি এমন আমার আছে যে তুই বলছিস।

আমি- মা তোমার বয়স প্রায় ১০ বছর কমে গেছে এটা পড়ায় ব্যাপক লাগছে তোমাকে।

আমি- হ্যাঁ তোমাকে দারুন লাগছে পরীর মতন। মাপ ঠিক আছে।